ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০২০  

লুজি বেগম (৭৫)। আপনজন বলতে কেউ নেই। কিন্তু আজও সরকারিভাবে একটি ঘর না পেয়ে ৩০ বছর ধরে ভিক্ষা করে জরাজীর্ণ ঘরে জীবন যাপন করছেন। অপর দিকে করোনা ভাইরাসে থমকে গেছে সারাবিশ্ব। সংকটময় এ সময়ে সহযোগিতায় না এসে গা ঢাকা দিয়েছেন অনেকেই। এই সময় দুঃখী লুজি বেগম কারো কাছে খাদ্য সহায়তা না পেয়ে অসহায় জীবন পার করছিলেন। বৃদ্ধাকে সহযোগিতা করতে পেরে খুবই আনন্দিত।

লুজি বেগমের মানবেতর জীবন যাপনের সংবাদ পেয়ে খাদ্য সহায়তা নিয়ে লুজির বাড়ি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা ৩ নং দালাল বাজার ইউনিয়নের খিদিরপুর গ্রামে ছুটে যান রায়পুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মারুফ বিন জাকারিয়া। কিন্তু গিয়ে দেখেন খাদ্য সংকটের পাশাপাশি ভাঙ্গা ঝুপরি ঘরে শুয়ে আছেন লুজি বেগম। নিজেসহ ৫ বন্ধুর সহযোগিতায় গৃহহীন লুজি বেগমকে সৌচাগার, রান্নাঘরসহ একটি নতুন ঘর তৈরি করে দিলেন।

রায়পুরের তরুণ উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মারুফ বিন জাকারিয়া বলেন, খাদ্য সংকটসহ জরাজীর্ণ বসতঘরে বাস করছেন বৃদ্ধা লুজি বেগম। কোন ব্যক্তির সহযোগিতার হাত বাড়ায়নি। সংবাদটি শুনে তার বাড়িতে গিয়ে দেখি ভাঙ্গা ঝুপরি ঘর, নেই বিদ্যুতের আলো, বিছানা, সৌচাগার কিছুই ছিলো না তাহার । পরে নিজেই সিদ্ধান্ত নিলাম খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি তার মৌলিক অধিকারগুলো করে দিতে। যেই কথা সেই কাজ গত (২৪ এপ্রিল) ৫১ হাজার সাতশত টাকা ব্যায়ে ঘর নির্মাণ শেষ করলাম। মানুষের আন্তরিক সহযোগিতায় কাজটি দ্রুত সম্পূর্ন হয়েছে। করোনা অনেকের জন্য অভিশাপ হলেও আমার জন্য আশির্বাদ ।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//