ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

রেশন কার্ড পাবে আরো ৫০ লাখ মানুষ: প্রধানমন্ত্রী

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ১৬ এপ্রিল ২০২০  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনাভাইরাসে দিনমজুর ও মেহেনতি শ্রেণির মানুষকে খাদ্য সহায়তা প্রদানের জন্য আরো ৫০ লাখ রেশন কার্ড দেয়া হবে। এ রেশন কার্ডের আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে দরিদ্র লোকদের চাল সরবরাহ করা হবে।

তিনি বলেন, বর্তমানে ৫০ লাখ চরম দরিদ্র ও দুস্থ মানুষ সরকারের রেশন কার্ড সুবিধার আওতায় প্রতি কেজি চাল ১০ টাকায় পাচ্ছেন। কোভিড-১৯ এর কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে আমরা আরো ৫০ লাখ লোককে এই সুবিধার আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ নিয়ে মোট এক কোটি মানুষ এই সুবিধার আওতায় আসবে।

বৃহস্পতিবার সকালে নিজ সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঢাকা বিভাগের নয়টি জেলার প্রশাসনিক কর্মকর্তা, সিভিল সার্জনসহ চিকিৎসক, সশস্ত্র বাহিনী এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সর্বশেষ করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ঢাকা ছাড়াও নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ী, শরীয়তপুর ও গোপালগঞ্জ জেলা ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত ছিল। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস ভিডিও কনফারেন্সটি সঞ্চালনা করেন।

যারা হাত পেতে খেতে পারবে না তাদের জন্যই তার সরকার ১০ টাকা কেজিতে চাল বিক্রির ব্যবস্থা করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা যে ৫০ লাখ রেশন কার্ড আরো অতিরিক্ত দেব সেখানে যারা সামাজিক সুরক্ষা পাচ্ছেন এবং যাদের এরইমধ্যে রেশন কার্ড রয়েছে, তাদের বাদ দিয়ে যাদের সত্যিকার প্রয়োজন তাদের নামটা যেন তালিকায় থাকে।

তিনি বলেন, এরইমধ্যে আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মীদের প্রত্যেকটি জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডে কমিটি করতে বলা হয়েছে যাতে সত্যিকার দুস্থ এবং যাদের ঘরে খাবার নেই তাদের খুঁজে বেরা করা যায়।

শেখ হাসিনা বলেন, যাদের প্রকৃত প্রয়োজন তাদের কাছে সাহায্য যেন পৌঁছায় সেজন্য নির্দেশ দিয়েছি। সরকারি বা বেসরকারিভাবে যে সহায়তা দেব সেটা যেন সঠিক লোকের কাছেই পৌঁছায়। সেখানে যেন কেউ অনিয়ম করতে না পারে। সেদিকেও বিশেষভাবে দৃষ্টি দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার বিশ্ব মন্দা এমনকি দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়ার আশঙ্কা ব্যক্ত করায় দেশের জনগণকে রক্ষার জন্য তার সরকার এরইমধ্যে প্রায় এক লাখ কোটি টাকার একটি প্রণোদনা প্যাকেজ তৈরি করেছে।

সরকার প্রধান বলেন, এই প্যাকেজ শুধু আজকের জন্যই নয়, উপরন্তু আগামী তিন বছর কিভাবে এই মন্দা থেকে রক্ষা পাওয়া যায় সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই করা হয়েছে।

তিনি এ সময় খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে পুণরায় গুরুত্বারোপ করে কোথাও এক টুকরো জমিও যেন পতিত না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ঘরের পাশের এক চিলতে জায়গা থাকলে সেটাকেও কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাস থেকে মুক্তির জন্য জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং মাস্ক ব্যবহারের পাশাপাশি খানিক বাদে বাদে গরম পানি পানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, ফ্লাস্কে গরম পানি রেখে খানিক বাদে বাদে পান করতে থাকলে গলাটা পরিস্কার থাকবে। তাহলে এই ভাইরাসটা আর ক্ষতি করতে পারবে না। সেই সঙ্গে মৌসুমী যে ফলগুলো রয়েছে সেগুলো খেয়ে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে।

যারা বাইরে থেকে আসছে তাদের দ্বারাই এই ভাইরাসটা নতুন নতুন জায়গায় সংক্রমিত হচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী লকডাউন কঠোরভাবে অনুসরণের এবং কোনো জেলায় নতুন করে কেউ প্রবেশ করতে গেলে তাকে বাধা প্রদান করে সেখানেই লকডাউনের নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, যেখানে ন্যূনতম এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে সেখানে যাওয়া যাবে না। কারণ, অনেক জায়গায় আমরা দেখেছি অবস্থা ভাল ছিল কিন্তু অন্য জায়গা থেকে লোকজন আসার ফলে সংক্রমণ হয়েছে।

সৌদি আরবে পর্যন্ত মসজিদে জামাত বন্ধ করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমনকি তারাবির নামাজও সেখানে ঘরে বসে সবাই পড়বে। মন্দির, মসজিদ, গীর্জা এমনকি ভ্যাটিক্যান সিটিতে পর্যন্ত এ ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

শেখ হাসিনা আসন্ন মাহে রমজানের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, আল্লাহর ইবাদত আপনি সব জায়গায় বসে করতে পারবেন। আপনারা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নির্দেশনা মেনে ঘরে বসেই তারাবির নামাজ পড়বেন। আর আল্লাহকে ডাকতে হবে। সেটা আপনি আপনার মত করে যত ডাকতে পারবেন, মহান রাব্বুল আলামিন সেটাই কবুল করবেন।

তিনি বলেন, মসজিদে গিয়ে নিজেকে সংক্রমিত করবেন না বা অন্যের সংক্রমণের কারণ হবেন না। সামনে রোজা। সে সময় পণ্য পরিবহন এবং খাদ্যসামগ্রীর যেন কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য আমরা পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছি।

সরকার প্রধান বলেন, জীবনকে চলমান রাখার জন্য যেটুকু না করলেই নয় সেটুকু কাজ করবেন, অযথা কোথাও ঘোরাঘুরি করবেন না।

প্রধানমন্ত্রী গত ১২ এপ্রিল খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৬টি জেলার জনপ্রতিনিধি এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মতবিনিময় করেন। এর আগে তিনি একই ইস্যুতে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ১৫টি জেলার জনপ্রতিনিধি এবং কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং সারাদেশে একযোগেও ভিডিও কনফারেন্স করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ পর্যন্ত দেশে ১৪ হাজার ৮৬৮ জনের করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মধ্যে রোগ শনাক্ত হয়েছে ১২শ’ ৩১ জনের । আর মারা গেছে ৫০ জন (বুধবার পর্যন্ত)। ৫০ জনের উপরে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। অনেকেই কোয়ারেন্টাইনে আছেন।

সমগ্র বিশ্বের অবস্থা আরো ভয়াবহ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, গতকাল ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত সারাবিশ্বে ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। যার মধ্যে মারা গেছে এক লাখ ১৭ হাজার ২১ জন।

তিনি বলেন, আমরা আগে ভাগে ব্যবস্থা গ্রহণ করাতেই এখনো এটা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছি। তবে, কেউ মারা যাক সেটা আমরা চাই না, সবাই সুস্থ থাকুক সেটাই আমরা চাই। আর সেজন্য এই ভাইরাস যেন আর না ছড়াতে পারে সেজন্য যা যা করণীয় আপনাদের তাই করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরইমধ্যে আমাদের প্রশাসন এবং পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে বর্ডার গার্ড, কোষ্ট গার্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবাই অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।

তিনি বলেন, ডাক্তার নার্সসহ চিকিৎসা ক্ষেত্রে যুক্ত স্বাস্থ্যকর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষকে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি কারণ, জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে তারা মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।

দেশের ১৭টি জায়গায় সরকার করোনাভাইরাস পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী সবার জন্য পিপিইসহ সবরকমের সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। রোগীদের জন্য চিকিৎসা এবং বেডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কোথাও করোনা আক্রান্তের খবর পেলেই তড়িৎ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য এ পর্যন্ত ১৪ লাখ ১৬ হাজার ৬১৬ পিস পিপিই সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৯ লাখ ৫৮ হাজার ২৯৪টি বিতরণ করা হয়েছে। মজুদ আছে ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৩২২ পিস এবং প্রতিনিয়ত তার সরকার এটি সংগ্রহ করে যাচ্ছে। এ সময় তিনি অবসরে চলে যাওয়া চিকিৎসক এবং নার্সদেরকে কাজে লাগানোর বিষয়েও সংশ্লিষ্ট মহলকে পরামর্শ দেন।

আতঙ্কিত না হয়ে সাহসের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জনগণের উদ্দেশে তার উদাত্ত আহ্বানও পুণর্ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে অনেক সময় অমানুষেও পরিণত হয়ে যায়। একটু সর্দি-কাশি-জ্বর হলো বলে আপনজনকে তুলে নিয়ে জঙ্গলে (নির্জন স্থানে) ফেলে আসার মত অমানবিক ঘটনারও সংবাদ পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, কারো সন্দেহ হলে পরীক্ষা করান, চিকিৎসা গ্রহণ করেন এবং নিজেরাও সুরক্ষিত থাকেন এবং অন্যকে সুরক্ষিত রাখেন।

তালিকা করা বা ত্রাণ বিতরণের সময় দলমত বিচার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের প্রতি নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, দলমত নির্বিশেষে মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখে তাদের তালিকা তৈরি করতে হবে। যার অবস্থা খারাপ, দুস্থ, যার ঘরে খাবার নেই তার ঘরে খাবার পৌঁছে দিতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমি এ ব্যাপারে স্পষ্টভাবে সুনির্দিষ্ট করে বলতে চাই, আমরা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাজ করি জনগণের জন্য। কে কোন দল করলো, কে কার পক্ষে, কে আমার পক্ষে না, কে আমার ভোটার, কে আমার ভোটার না সেটা দেখার দরকার নেই।

তিনি আরো বলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বলবো কে ভোট দিল তা নয়, সবাইকেই জনগণ হিসেবে দেখে সেভাবে তালিকা করবেন। ‘প্রশাসনের যারা কাজ করবেন তারাও এটা নজরদারিতে রাখবেন। একটি মানুষও যেন না খেয়ে কষ্ট না পায়। আল্লাহর রহমতে প্রচুর খাবার আছে, যোগ করেন তিনি।

ত্রাণের সুষ্ঠু বন্টন নিশ্চিত করার পাশাপাশি যেকোনো ধরনের দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারের কঠোর অবস্থান পুণর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, মানুষের দুঃখ-কষ্ট লাঘবে আমরা ত্রাণ দিচ্ছি। সেখানে কেউ থাবা বসাক সেটা আমরা চাই না। কাজেই এরকম কোনো ঘটনা ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, কিছু জায়গায় ব্যবস্থা নিতে গিয়ে দেখা গেছে আশপাশের স্বার্থান্বেষী লোকজন ষড়যন্ত্র করেও কাউকে কাউকে ফাঁসিয়ে দিচ্ছে। কারণ তদন্তে দেখা গেছে এ ধরনের ঘটনাই (ত্রাণ আত্মস্যাতের) ঘটেনি। তবে, এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটুক তা আমরা চাই না।

সরকার প্রধান বলেন, সবাই আপনারা আন্তরিকতার সঙ্গেই কাজ করে যাবেন। সেটাই আমরা চাই। এই দুর্যোগের সময় কেউ কারো পেছনে লেগে থাকবে সেটাও কিন্তু ঠিক হবে না। সবাইকে পীড়িতদের সাহয্যে এগিয়ে আসতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ত্রাণ বিতরণের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের দুর্নীতি এবং অনিয়ম আমরা কোনভাবেই বরদাশত করবো না। এরইমধ্যে কিছু মামলাও হয়েছে এবং সাজাও প্রদান করা হয়েছে।

দেশে এবং প্রবাসে যে যেখানেই রয়েছেন তাদের আল্লাহ পাকের দরবারে ফরিয়াদ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যেন এই ভাইরাসের কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পায়।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//