ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরকারি পাঠ্য বই বিক্রির অভিযোগ

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২০  

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরকারি পাঠ্য বই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। 

সোমবার দুপুরে স্থানীয় এক হকারের কাছে বিক্রির সময় ১ শ ২৫ কেজি সরকারি বই এবং  ১ শ ১৫ কেজি পরীক্ষার খাতা আটক করা হয়। প্রতি কেজি বই ৮ টাকা ও খাতা ৯ টাকায় বিক্রি করা হয়।  

উপজেলার ৭ নম্বর বিরিশিরির দক্ষিণ ভবানীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম সরকারি বইগুলো অবৈধ ভাবে বিক্রি করেছেন বলে জানা গেছে।

খবর পেয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সদস্যরা আটক প্রাথমিক শাখার সরকারি বই ও পরীক্ষার খাতাগুলো নিয়ে আসেন।

১৯৬৩ সালে দক্ষিণ ভবানীপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ১৯৭৩ সালে বিদ্যালয়টিকে সরকারিকরণের আওতায় আনে সরকার। বর্তমানে শিশু শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ২ শ ৫০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।  

স্থানীয় বাসিন্দা জাহাঙ্গীর আলম জানান, শুধু বই নয়, প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির সঙ্গে যোগসাজসে বিদ্যালয়ের চত্বরের গাছ থেকে শুরু করে নানা রকম দুর্নীতি করে আসছেন তিনি। শিক্ষার্থী বই চাইলেই বলেন, বই নেই।  

প্রধান শিক্ষক বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যালয়ের একটি কক্ষে বইগুলো পড়ে আছে। ফলে কক্ষ সবসময় বন্ধ করে রাখতে হয়। তাই বই, খাতাগুলো বিক্রি করেছি।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের সরকারি বই বিক্রির কোনো অনুমতি নেই। তিনি যে কাজটি করেছেন তা পুরোপুরি অন্যায়। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//