ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রলয়ংকরী সুনামিতেও অক্ষত ছিল রহমতউল্লাহ মসজিদ

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ২৬ নভেম্বর ২০১৯  

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ায় হয়েছিল প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় সুনামি। দেশটির আচেহ প্রদেশকে একেবারে লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছিল। তবে ভয়ংকর ওই ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে সেখানকার সমুদ্র তীরবর্তী রহমতউল্লাহ মসজিদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। 

বর্তমানে মসজিদটি একই স্থানে অবিকল অক্ষত অবস্থায় বিদ্যমান। প্রতিদিনেই ধ্বনিত হয় আজানের ধ্বনি। স্থানীয় ও দর্শনার্থী মুসল্লিরা রহমতউল্লাহ মসজিদে এখনো আগের মতোই নামাজ আদায় করেন।

রহমতউল্লাহ মসজিদের ইমাম সুলাইমান মুহাম্মাদ আমিন (৬৮) সে দিনের ঘটনার স্মৃতিচারণ করে বলেন, ভয়াবহ সুনামিতে ৯.৩ মাত্রার মারাত্মক ভূমিকম্প আঘাত হানে। তখন মসজিদের পাশে একটি অনুষ্ঠান চলছি। বহু মানুষ সে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিল। বোমা বিস্ফোরণের মতো বিকট আওয়াজে সুনামিযজ্ঞ ঘটে। সে সময় মনে হয়েছিল কেউ অনেক বড় কোনো বোমা হামলা চালাচ্ছে।

 

 

ইমাম মুহাম্মাদ আমিন বলেন, বিকট আওয়াজ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আঘাতহানে সুনামি। ৩০ মিটার উচ্চতার সুনামির আঘাতে আচেহ প্রদেশের এ মসজিদ এলাকার আশেপাশে সব ঘর, বসতবাড়ি, ভবন ও বনাঞ্চল একেবারে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়।

তিনি আরো বলেন, আচেহ প্রদেশের সমুদ্র তীরবর্তী স্থানে রহমতউল্লাহ মসজিদটি অবস্থিত। মসজিদের সুউচ্চ মিনার ও গম্বুজের চেয়েও উচু ছিল সুনামির ঢেউ। 

মুহাম্মাদ আমিন বলেন, সমুদ্র তীরবর্তী কোনো স্থাপনাই  সুনামির ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পায়নি। কিন্তু মসজিদ এলাকায় গিয়ে দেখি শুধু মসজিদটিই অক্ষত ও ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া আগের মতোই টিকে আছে। সুনামিতে রহমতউল্লাহ মসজিদের কোনো ক্ষতিই হয়নি।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//