ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

বাঘ সরিয়ে গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণার দাবি

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ২২ নভেম্বর ২০১৯  

জাতীয় পশু বাঘ হওয়ার কারণে ভারতে সন্ত্রাসবাদ বেড়ে চলেছে বলে দাবি করেছেন উদুপির পেজাওয়ার মঠের বিশ্বেসতীর্থ স্বামীজি। তার দাবি বাঘ সরিয়ে গরুকে জাতীয় পশু ঘোষণা করা হলে এ সমস্যার সমাধান হবে।

রামদেবের উদ্যোগে উদুপিতে অনুষ্ঠিত ‘সন্ত সমাগম’ অনুষ্ঠানে এসে এই মন্তব্য করেন বিশ্বেসতীর্থ। তার বক্তব্য, গরুকে যদি জাতীয় পশু হিসেবে গ্রহণ করা হয়, তাহলে দেশে আর কোনও সন্ত্রাসবাদী জন্মাবে না।

তিনি জানিয়েছেন, গঙ্গা নদীকে পরিষ্কার করার কাজ আটকে রয়েছে বহুদিন ধরে। সে বিষয়ে তৎপর হওয়া উচিত মানুষের। এছাড়াও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এবং জনসংখ্যা কমানোর বিষয়েও জোর দিতে বলেছেন তিনি। তবে গরুকে জাতীয় পশু করার দাবি যে এই প্রথমবার উঠল, সেটা নয়।

গত বছর হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় রেজোলিউশন পাশ করা হয়েছিল এই বিষয়ে। দুই রাজ্যের তরফে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানানো হয়েছিল, গরুকে জাতীয় পশু করার জন্য।

২০১৭ সালে রাজস্থান হাইকোর্টের একজন বিচারকও সুপারিশ করেছিলেন গরুকে ভারতের জাতীয় পশু করার জন্য। এর পাশাপাশি তিনি জানিয়েছিলেন, গোহত্যার মতো অপরাধের শাস্তি হওয়া উচিত যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

উদুপির এই অনুষ্ঠানে গোহত্যার বিরুদ্ধে সওয়াল তোলেন রামদেবও। এই অপরাধের কঠিন শাস্তি দাবি করার পাশাপাশি তিনি জানান, বাবর, হুমায়ূন এবং আকবরের শাসনকালে গোহত্যা নিষিদ্ধ ছিল ভারতে। এর সঙ্গে তিনি দাবি করেন, গোমাংস ভক্ষণই বিশ্ব উষ্ণায়ণের কারণ। আমিষাশীদের তিনি উপদেশ দিয়েছেন, কুকুর, বেড়াল, মুরগি, ছাগল যে কোনও মাংস খেতে, কিন্তু গরুর মাংস না খেতে।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//