ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

হাসপাতালে রোগীর ওপর নার্স-আয়ার আক্রমণ!

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ২০ জানুয়ারি ২০২০  

ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে এক নার্স ও আয়ার বিরুদ্ধে নারী রোগীর ওপর আক্রমণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় রোগীকে ধাক্কা ও তলপেটে লাথি মারাসহ গালিগালাজ করা হয়।

শনিবার বিকেলে হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগে ঘটনাটি ঘটে। ভুক্তভোগী রোগী মিতা নুর জেলা সদরের ছোট-কামারকুন্ডু গ্রামের তসির মণ্ডলের স্ত্রী। তিনি জেলা শহরের ব্যাপারীপাড়ার মিকাইল মণ্ডলের মেয়ে।

মিতার বাবার জানান, বিকেলে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে গলায় ফাঁস দেয় তার মেয়ে। পরে মিতাকে অসুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। এ সময় তাকে জরুরি বিভাগ থেকে মহিলা ওয়ার্ডের মেডিসিন বিভাগে পাঠানো হলে দায়িত্বরত নার্স ও আয়া গালিগালাজ শুরু করেন। তাদের সামনে মিতাকে বারবার হাসপাতালে আসার কারণে মরে যেতে বলেন।

তিনি আরো জানান, এরপরই নার্স মিতাকে ধাক্কা দেন। একই সঙ্গে সঙ্গে তার পেটে লাথি দেন আয়া। এরপর থেকে তার রক্তক্ষরণ হয়। তবে নার্স ও আয়ার নাম জানা যায়নি। পরে ঘটনাটি হাসপাতালের ১২০ নম্বর রুমে গিয়ে জানালে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তিনি ওই নার্স ও আয়ার বিচার চান। 

এদিকে, ওই বিভাগে নার্স হিসেবে আফরিন ও আয়া হিসেবে বিউটি আক্তার দায়িত্বে ছিলেন।  নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বলেন, রোগীকে ক্যানোলা দেয়ার সময় নার্স ও আয়ার সঙ্গে স্বজনদের কথা কাটাকাটি হয়েছে। রোগীকে মারধরের বিষয়টি দেখিনি। তবে নার্স ও রোগীর এমন আচরণ দুঃখজনক।

হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চিকিৎসক আয়ুব আলী বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নিচ্ছি। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা হতেই পারে। সংবাদ করবেন না প্লিজ। এতে হাসপাতালে সুনাম ক্ষুন্ন হয়।

সিভিল সার্জন সেলিনা বেগম বলেন, কয়েকজন রোগীর স্বজন এমন অভিযোগ করেছেন। স্বাস্থ্য বিভাগের জেলা প্রধান হিসেবে বিষয়টি সর্ম্পকে খোঁজ নেব। অভিযোগের ব্যাপারে নার্স ও আয়ার দোষ পেলে তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।
 

 

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//