ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৩১ ১৪৩১

  • || ০৫ জ্বিলকদ ১৪৪৫

কমে যাচ্ছে ঢাকা থেকে লক্ষীপুরের দূরত্ব!

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ১ নভেম্বর ২০১৯  

ঢাকা-লক্ষ্মীপুরের ১৪০ কিলোমিটার নৌপথ ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। এটি শেষ হলে ঢাকা থেকে জেলা দু’টির দূরত্ব অন্তত ২০ কিলোমিটার কমে যাবে। সাধারণত, ঢাকা থেকে চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুরে যেতে সাড়ে তিন থেকে চার ঘণ্টা সময় লাগে। ড্রেজিং শেষ হলে এ ২টি জেলায় নৌপথে ভ্রমণে সময় সাশ্রয় হবে প্রায় দুই ঘণ্টা। এই কাজে খরচ হবে ৭৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানায়, ‘ঢাকা-লক্ষ্মীপুর প্রান্তে মেঘনা নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্যতা উন্নয়ন’ প্রকল্পের আওতায় এ উদ্যোগ নেওয়া হবে। বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী ও মেঘনা (লোয়ার) নদীর ওপর দিয়ে ঢাকা থেকে লক্ষ্মীপুর পর্যন্ত নৌপথের দৈর্ঘ্য প্রায় ১৪০ কিলোমিটার। এই নৌপথটি চালু হলে ঢাকা-লক্ষ্মীপুরের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার কমে যাবে। পাশাপাশি, চাঁদপুরের দূরত্বও কমবে। যাত্রীরা সড়কপথের তুলনায় কম সময়ে চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুরে পৌঁছাতে পারবেন। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ এই রুটকে প্রথম শ্রেণীর নৌপথ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।

জানা যায়, বুড়িগঙ্গা ও ধলেশ্বরী নদীতে বর্তমানে নাব্যতা সংকট নেই। কেবল মেঘনা (লোয়ার) নদীতে লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর হাট সংলগ্ন এলাকার কিছু স্থানে গভীরতা কম। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার শাকচর ইউনিয়নের চর রমণীসোহন এলাকায় সৃষ্ট চরের কারণে এ জেলা থেকে সরাসরি ভোলা বা ঢাকার দিকে নৌচলাচল ব্যাহত হচ্ছে। চরের দক্ষিণ দিকের চ্যানেলে কিছুটা কম গভীরতার অঞ্চল খননের মাধ্যমে সম্পূর্ণ নৌপথটি চলাচলের জন্য উপযোগী করা সম্ভব। 

চলতি সময় থেকে ২০২৩ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। এ প্রকল্পের আওতায় ১৫টি প্রকৌশল সরঞ্জামাদি কেনাসহ ১৮ লাখ ঘনমিটারের খনন কাজ করা হবে। এসময় ১৬ লাখ ঘনমিটার মেইনটেন্সে ড্রেজিং, নেভিগেশনাল এইড স্থাপন, কম্পার্টমেন্ট ও খনন সহায়ক ডাইক নির্মাণ করা হবে।

ড্রেজিংয়ে সহায়তার জন্য তিনটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। এসব প্রকল্প থেকে ৩০টি নতুন ড্রেজার সংগ্রহ করা হয়েছে। আরও ৩৫টি ড্রেজার আগামী তিন বছরে যুক্ত হবে। বেসরকারি ড্রেজারের পাশাপাশি সরকারি ড্রেজারেও নৌপথ খনন করা হবে। কমপক্ষে ৫০ শতাংশ ড্রেজিং কাজ সরকারি ড্রেজারের মাধ্যমে, বাকি কাজ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে করা হবে। ৬০-৬৫ বছর আগে মৃত চ্যানেলটি ড্রেজিং করার পর প্রতি বছর ৪০ শতাংশ ভরাট হয়। তাই, প্রতি বছর সংরক্ষণ ড্রেজিং বাবদ ২০ কিলোমিটার রুটে ১৫ কোটি টাকা ব্যয় হবে। ড্রেজিংয়ে প্রতি ঘনমিটারে ব্যয় হবে ১৯০ টাকা। প্রকল্পের আওতায় দেশি পরামর্শক বাবদ ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে। পরামর্শকদের মধ্যে টিম লিডারের মাসিক সম্মানী নির্ধারণ করা হয়েছে চার লাখ টাকা।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//