ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৭ ১৪৩১

  • || ২০ শাওয়াল ১৪৪৫

বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিলেন ২ নেতা

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০১৯  

 যোগ্যতার অবমূল্যায়ন, রাজনীতির নামে শোষণ ও চাঁদাবাজিতে বিরক্ত হয়ে বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেছেন কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবদুস সাত্তার পোদ্দার এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন।

সোমবার (১৯ আগস্ট) রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যানের অফিসে জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের হাতে ফুল দিয়ে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেন বিএনপির এই নেতারা। তবে দুর্দিনে দলত্যাগ করায় স্থানীয় পর্যায়ে সমালোচনারও শিকার হচ্ছেন বিএনপির এই দুই নেতা। যদিও বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টির সাথে রাজনীতি করার সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছেন আবদুস সাত্তার পোদ্দার ও সাখাওয়াত হোসেন।

হঠাৎ বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগদানের বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আবদুস সাত্তার পোদ্দার বলেন, বিশ বছরের বেশি সময় ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলাম। দলের জন্য অনেক কিছু করেছি। নিয়মিত চাঁদা দিয়েছি। মিছিল-মিটিং করেছি, জেল-জুলুম সহ্য করেছি। কিন্তু যোগ্যতার সঠিক মূল্যায়ন পাইনি। সর্বশেষ কমিটিতে সভাপতি হওয়ার যোগ্য সত্ত্বেও টাকার কাছে হেরে গেলাম। কেন্দ্রে টাকা পাঠিয়ে আমাকে সভাপতি পদে নির্বাচিত করা হয়নি।

তিনি আরো বলেন, সান্ত্বনা পুরষ্কার হিসেবে আমাকে উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতির পদ দেয়া হলো। যা আমার জন্য অপমানজনক। মেধা, শ্রম ও যোগ্যতার বিচারে আমাকে ঠকিয়েছে বিএনপির হাইকমান্ড। এছাড়া দলের কোন কার্যক্রম নেই উপজেলায়। পুরো কুমিল্লা জেলায় বিএনপির রাজনীতিতে যেন মরচে পড়েছে। তাই আমি বিএনপি ছেড়ে দিয়েছি। এখন জাতীয় পার্টি রাজনীতি করে জনগণের সেবা করতে চাই।

এদিকে বিষয়টিকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করে কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি রাবেয়া চৌধুরী জানান, শুনেছি- আবদুস সাত্তার ও সাখাওয়াত হোসেন বিএনপি ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যোগদান করেছেন। আসলে এই দুজন সুবিধাবাদী নেতা হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তারা দলের নাম ভাঙ্গিয়ে উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। এলাকায় সিন্ডিকেট গড়ে নিত্য নতুন ফন্দিতে অর্থ উপার্জন করাই তাদের পেশা। ইদানীং তাদের বাটপারি প্রচার হওয়ায় তারা দল ছেড়ে নতুন দলে ভিড়েছেন। এরা যেকোন রাজনৈতিক দলের জন্য বিষাক্ত কীট স্বরূপ। এদের কারণে বিএনপির রাজনীতি আজ প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//