ব্রেকিং:
চার বছর পর সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মাওলানা ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ-ভাইভার অন; বন্ধ মোবাইল ফোন কে এই মাওলানা ত্বহার ২য় স্ত্রী সাবিকুন নাহার? আওয়ামীলীগের ধর্মীয় উন্নয়নকে ব্যাহত করতে ত্বহা ষড়যন্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা লক্ষ্মীপুরে করোনা উপসর্গে প্রবাসীর মৃত্যু! লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে দিলেন নির্বাহী কর্মকর্তা লক্ষ্মীপুরে করোনা রোগী ৩৭ জন : নতুন করে শিশুসহ আক্রান্ত ৩ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক করোনায় আক্রান্ত করোনার তাণ্ডবে প্রাণ গেল ২ লাখ ১১ হাজার মানুষের মারা যাওয়া তরুণের করোনা নেগেটিভ, তিন ভাই বোনের পজেটিভ লক্ষ্মীপুরে কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিল এডভোকেট নয়ন লক্ষ্মীপুরে ত্রাণের সাথে ঘরও পেল লুজি মানসম্মত কোন ধাপ অতিক্রম করেনি গণস্বাস্থ্যের কিট পরিস্থিতি ঠিক না হলে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যদের সাথে পুলিশ সুপারের ভিডিও কনফারেন্স লক্ষ্মীপুরে আরো ৩ জনের করোনা পজেটিভ আপনিকি করোনা পরীক্ষায় গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের কিট ব্যবহারের বিপক্ষে? লক্ষ্মীপুরে ধান কেটে কৃষকের ঘরে পৌঁছে দিল ছাত্রলীগ লক্ষ্মীপুরে ২০০০ পরিবার পেল উপহার সামগ্রী
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

করোনা ঠেকাতে স্বেচ্ছায় লকডাউনে তিনগ্রাম

আলোকিত লক্ষ্মীপুর

প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল ২০২০  

করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে টাঙ্গাইলের গোপালপুরের তিনটি গ্রামের বাসিন্দারা স্বেচ্ছায় লকডাউনে (অবরুদ্ধ) গিয়েছেন। গ্রাম তিনটির প্রবেশ পথগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ গ্রাম থেকে বের হতে পারছেন না। আবার বাইরের কাউকে গ্রামে প্রবেশ করতেও দেয়া হচ্ছে না।

গ্রাম তিনটি হচ্ছে গোপালপুর উপজেলা মির্জাপুর ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডের ধুলটিয়া, নবধুলটিয়া ও মোহনপুর।

গ্রামবাসীরা জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে। সরকারি নির্দেশনা মতো মানুষ ঘরে থাকছেন না। বিভিন্ন এলাকা থেকে এ গ্রামগুলোতে মানুষ অকারণে আসে আড্ডা দিতে। এতে ঝুঁকি রয়েছে গ্রামে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার। তাই তারা নিজেরাই গ্রাম তিনটি লকডাউন করেছেন।

সোমবার দুপুরে ওই গ্রামের যুবকরা গ্রামগুলোর প্রবেশপথে বাঁশের ব্যারিকেড ও সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে সেখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিয়েছেন। তাতে লেখা আছে ‘প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধি ছাড়া বহিরাগতদের গ্রামে প্রবেশ নিষেধ। গ্রামের প্রবেশ পথে যুবকরা নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে অবস্থান করছেন। তারা বাইরের লোকদের গ্রামে প্রবেশে নিরুৎসাহিত করছেন।

ধুলটিয়া গ্রামের হিমেলুর রহমান জানান, ‘গ্রামের আড্ডা দেয়ার জন্য প্রতিদিন অনেক বহিরাগতরা আসেন। তারা সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখে অবাধে মানুষের সাথে আড্ডা দেন ও চলাফেরা করেন। এতে গ্রামে করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভবনা রয়েছে। তাই করোনাভাইরাস সংক্রমণ  ঝুঁকি এড়াতেই সচেতন গ্রামবাসীদের সঙ্গে আলোচনা করে এ উদ্যোগ নেয়া হয়।’

নবধুলটিয়া গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম জানান, ‘করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে গ্রামে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে গ্রামবাসী যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা নিঃসন্দেহে অনেক ভালো। আর এটি দেখে অন্যরাও অনেক সচেতন ও উদ্বুদ্ধ হবেন।’

১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোনায়েম খান জানান, ‘সচেতন গ্রামবাসী নিজেদেরকে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে যে উদ্যোগ নিয়েছেন তা প্রশংসনীয়।

গোপালপুর থানার ওসি মুস্তাফিজুর রহমান জানান, ধুলটিয়া বাজারে আশেপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে আড্ডা দেয়। তাই ধুলটিয়া ও পার্শ্ববর্তী দুই গ্রামের মানুষ বহিরাগত মানুষের অপ্রয়োজনের আগমন ঠেকাতে এ ব্যবস্থা নিয়েছেন।

আলোকিত লক্ষ্মীপুর
আলোকিত লক্ষ্মীপুর
//